যুক্তরাষ্ট্রের আগেই বাংলাদেশে আসছে ‘গ্লাডিয়েটর-২’
প্রবাস নিউজ ডেস্কঃ
হলিউডের সাড়া জাগানো সিনেমা ‘গ্লাডিয়েটর’-এর স্মৃতি দর্শকদের মনে ঝলমল করছে নিশ্চয়ই। মহাকাব্যিক গল্পের এই সিনেমার কথা ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। ২০০০ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি যেমন বক্স অফিসে সাফল্য পেয়েছিল, তেমনি অর্জন করেছে তুমুল প্রশংসা আর মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার।
৪৬০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করে ছবিটি। অস্কারে ১২টি মনোনয়ন পায় এবং সেরা চলচ্চিত্রসহ পাঁচটি অস্কার জয় করে। সুখবর হলো, দুই যুগ পর পর্দায় আসছে এই সিনেমার দ্বিতীয় কিস্তি ‘গ্লাডিয়েটর-২’। আগামী ২২ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পাবে ছবিটি। বাংলাদেশের দর্শকদের চমকপ্রদ খবর হলো, যুক্তরাষ্ট্রের আগে দেশের দর্শকরা ছবিটি দেখার সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে ছবিটি মুক্তি পাবে ১৫ নভেম্বর।
দুই যুগ আগে মুক্তি পাওয়া রিডলি স্কটের ‘গ্লাডিয়েটর’ এখনো ভুলতে পারেননি অনেক সিনেমাপ্রেমী। অ্যাকশন আর আবেগের মিশেলে নির্মিত রাসেল ক্রো, হোয়াকিন ফিনিক্স অভিনীত ছবিটিকে এই শতকের অন্যতম সেরা সিনেমার একটি মনে করা হয়। ২৪ বছর পর রিডলি নিয়ে আসছেন সেই ছবির সিক্যুয়েল ‘গ্লাডিয়েটর-২’।
প্রথম কিস্তিতে রাসেল ক্রো, হোয়াকিন ফিনিক্সের মতো অভিনেতাদের দেখা গিয়েছিল। এবার প্রধান চরিত্রে রিডলি স্কট আস্থা রেখেছেন এ সময়ের আলোচিত ব্রিটিশ অভিনেতা পল মেসক্যালের উপর। এ ছাড়া আছেন পেড্রো প্যাসক্যাল, ডেনজেল ওয়াশিংটন প্রমুখ। মেসক্যাল অভিনয় করেছেন ‘লুসিয়াস ভেরাস’ চরিত্রে। এই ভেরাস হলেন লুসিলার ছেলে ও কমোডাসের ভাগনে। ছবির গল্প ভেরাসকে নিয়েই।
১৫ বছর লাপাত্তা থাকার পর সে হাজির হয় রোমান সাম্রাজ্যে। জড়িয়ে যায় গ্লাডিয়েটরিয়াল লড়াইয়ের নৃশংস জগতে। এরইমধ্যে বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়ে দর্শকের মন জয় করেছে ‘গ্লাডিয়েটর-২’।
- এক জীবনে খুব বেশি চাইনি, মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি: রাইসুল ইসলাম
- বাংলাদেশে একইদিনে চঞ্চল চৌধুরীর ‘পদাতিক’
- ইলিয়াস কাঞ্চনের অর্জনে আমি বেশি খুশি: ডলি জহুর
- ১২ গান নিয়ে নওশীন মনযূর-এ-খুদা
- দীর্ঘ ট্রাফিক জ্যাম, সঙ্গে গরম—মেট্রো ধরলেন হৃতিক
- ৪০০ কোটি টাকায় বাড়ি বিক্রি করলেন ব্র্যাড পিট
- রাজের ৩ সিনেমার পোস্টার দেখে কী যে আনন্দ হয়েছিল: পরীমনি
- বাংলা একাডেমির সাম্মানিক ফেলোশিপ পাচ্ছেন তানভীর মোকাম্মেল
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে চিত্রনায়িকা মাহিয়া ও তাঁর স্বামীর নামে পুল
- শাকিব খান একজন পাওয়ারফুল আর্টিস্ট: মিশা সওদাগর