পেসাররা যে বিরল কীর্তি উপহার দিলেন বাংলাদেশকে
প্রবাস নিউজ ডেস্কঃ
টেস্ট ম্যাচ জেতায় কারা? ব্যাটাররা নাকি বোলাররা? চিরন্তর এই দ্বন্দ্ব অমিমাংসিত। তবে, অধিকাংশেরই বক্তব্য, ব্যাটাররা যত কারিশমাই দেখাক না কেন, বোলাররা যদি প্রতিপক্ষের পূর্ণ ২০ উইকেট নিতে না পারেন, তাহলে ম্যাচ জয় সম্ভব নয়।
রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের বোলাররা নিয়েছিলেন ১৪ উইকেট। কিন্তু ম্যাচ জয় সম্ভব হয়েছে ১০ উইকেটের ব্যবধানে। প্রথম ইনিংসে পাকিস্তান ৪৪৮ রান করেছিলো ৪ উইকেট হারিয়ে। ইনিংস ঘোষণা করেছিলেন পাকিস্তান অধিনায়ক শান মাসুদ। দ্বিতীয় ইনিংসে ১০ উইকেট হারিয়েছিলো পাকিস্তানিরা।
রাওয়ালিপিন্ডিতে চলমান দ্বিতীয় টেস্টেও বাংলাদেশের বোলাররা পাকিস্তানের ২০ উইকেটের পতন ঘটাতে সক্ষম হয়েছে। ম্যাচ জয়েরও দারুণ সম্ভাবনা রয়েছে। যদি বৃষ্টি বাগড়া না দেয় তাহলে সোমবার বিজয়ীবেশেই মাঠ ছাড়তে পারবে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানকে ২৭৪ রানে অলআউট করার পেছনে ৫ উইকেট নিয়ে বড় অবদান রাখেন স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫ উইকেট নেন তিনি। বাকি উইকেটগুলো নেন তাসকিন আহমেদ ৩টি, নাহিদ রানা ১টি এবং সাকিব আল হাসান ১টি
বাংলাদেশের পেসাররা বিরল কীর্তিটা গড়েন দ্বিতীয় ইনিংসে। পাকিস্তানের ১০ উইকেটের সবগুলোই নিলেন পেসাররা। হাসান মাহমুদ ৫টি। নাহিদ রানা ৪টি এবং তাসকিন আহমেদ একটি। কোনো স্পিনারকে উইকেটের ভাগ দেননি পেসার
টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন ঘটনা এই প্রথম। এর আগে আর কখনো কোনো ম্যাচের এক ইনিংসে ১০ উইকেটের সবগুলো পেসাররা নিতে পারেননি। এর আগে সর্বোচ্চ ৯ উইকেট পর্যন্ত নিতে পেরেছিলেন পেসাররা। মোট চারবার। ৮টি করে উইকেট নিতে পেরেছেন চারবার। কিন্তু ১০ উইকেট নেয়ার ঘটনা এবারই প্রথম
- ৮১ হাজার সমর্থকের সামনে মঙ্গলবার বার্নাব্যু অভিষেক এমবাপের
- কিউইদের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে বছর শেষ করবে বাংলাদেশ
- নতুন কোচিং স্টাফ খুঁজবে বিসিবি
- প্রিলিমিনারি হিটেই বাদ ইমরানুর
- ভুল বোঝাবুঝি! ফিফটির পরই ফিরলেন শান্ত
- ডেথ ওভারে বাংলাদেশের ‘নায়ক’ হাসান
- ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারতে দল পাঠাবে পাকিস্তান
- এশিয়া কাপ ও এশিয়াড ক্রিকেটের প্রস্তুতি
- বাংলাদেশের বিপক্ষে বিপিএলের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবেন ক্যাম্ফার
- প্রথমে লিটন, পরে সাকিব—যেভাবে বাংলাদেশের স্মরণীয় জয়